Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

পাহাড়ি অঞ্চলে বছরব্যাপী ফল চাষের সম্ভাবনা

দেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ি এলাকায় মোট জমির পরিমাণ ১৮,১৭,১৭২.০ হেক্টর তন্মধ্যে পাহাড়ি ও উঁচু ভূমি ১৬,৭১,৭৯৮.০ হেক্টর (৯২%)। পার্বত্য এলাকায় মোট জমির পরিমাণ ১২,১৫,৫০০.০ হেক্টর। এর মধ্যে মাঝারি উঁচু, মাঝারি নিচু, নদী, খাল ও বসতবাড়ি এলাকা বাদ দিলে মোট চাষযোগ্য জমির পরিমাণ ১১,১৮,৩০০.০ হেক্টর (৮%)। পাহাড়ি এলাকায় মোট চাষযোগ্য জমির মধ্যে রাবার ও বনভূমি ইত্যাদি ২৫% অর্থাৎ ২, ৭৯,৫৭৫.০ হেক্টর বাদ দিলে ৮, ৩৮,৭২৫.০ হেক্টর জমি ফল চাষের আওতায় আনা যেতে পারে।


দেশের পার্বত্য জেলাগুলোতে বছরব্যাপী ফল চাষের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। পাহাড়ি জমি ফল চাষের আওতায় আনা হলে তা থেকে উৎপাদিত ফল এ দেশের সকল মানুষের ফলের চাহিদা পূরণ করে বাড়তি ফল বিদেশে রপ্তানি করে হাজার কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যেতে পারে। ফল সম্প্রসারণের মাধ্যমে এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে পিছিয়ে পড়া পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর আর্থিক ও পুষ্টির চাহিদা উন্নয়নে বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্প ফল চাষ সম্প্রসারণে এ অঞ্চলকে বিশেষ অগ্রাধিকার দিচ্ছে।


পাহাড়ি এলাকায় বছরব্যাপী ফল চাষ সম্প্রসারণ কর্মকা- বেগবান করার লক্ষ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
 

১. কষ্টসহিষ্ণু ফলের বাগান সৃষ্টিকরণ
 পার্বত্য জেলাগুলোতে শুষ্ক মৌসুমে পানি সংকটের কারণে ফল বাগানে সেচ দিয়ে গাছকে সফলভাবে বাড়তে দিয়ে গাছকে বেশি ফলদানে সক্ষম করে তোলা কষ্ট কর। এ জন্য প্রতিকূল অবস্থায় ফলদানে সক্ষম এমন ফল গাছ রোপণে  প্রাধান্য দেয়া প্রয়োজন। ফল চাষকে লাভজনক করতে হলে এ ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি তিন স্তর (Multi-layered fruit garden) বিশিষ্ট ফল গাছের সমন্বয়ে মিশ্র ফল বাগান সৃষ্টি করার প্রাধান্য দিতে হবে।

 

(ক) কষ্ট সহিষ্ণু দীর্ঘমেয়াদি ফল গাছ : কষ্টসহিষ্ণু দীর্ঘমেয়াদি ফল গাছের মধ্যে আম, কাঁঠাল, কুল (দেশি টক কুল), লিচু, বেল, কদবেল, বীজবিহীন বিলাতি গাব, কাজু বাদাম, তেঁতুল (বেশি টক), বরিশালের আমড়া অন্যতম।
 

(খ) মধ্যমেয়াদি অপেক্ষাকৃত কম উচ্চতা বিশিষ্ট ফল : কষ্ট সহিষ্ণু দীর্ঘমেয়াদি ফল গাছগুলোর প্রকার ভেদ ৫-৯ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট কা- তৈরি করে নিয়ে মধ্যমেয়াদি ফল গাছ রোপণ উপযোগী করা যেতে পারে। এতে মধ্য মেয়াদি, দ্বিতীয় স্তরে রোপিত গাছ আলো-বাতাস পেতে সহায়ক হবে। কমলা, মাল্টা, বিভিন্ন প্রজাতির কাগজি, লেমন (বীজবিহীন কাগজি, এলাচি, জারা/কলম্বো), বাতাবি, পেয়ারা, বারোমাসী আমড়া, ডালিম, বিলিম্বি, তেজপাতা, ড্রাগন ফল অন্যতম।


(গ) স্বল্পমেয়াদি ফল/সবজি আবাদ ব্যবস্থা : ফল বাগান সৃষ্টির প্রথম ৩-৫ বছর পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ফল ও এলাকা উপযোগী বিভিন্ন মৌসুমি ফল ও সবজি আবাদের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে। ফলের মধ্যে ট্রি পেঁপে অতি লাভজনক। এ গাছ থেকে বারোমাস ধরে ৩ বছর পর্যন্ত একাধারে ফল প্রাপ্তি সুবিধা আছে। এছাড়াও তরমুজ, বাঙি, বিভিন্ন প্রকার মেলন, ক্ষীরা, সবজির মধ্যে প্রচলিত সবজি, (বেগুন, টমেটো, ঢেঁড়স) মসলার মধ্যে মরিচ, আদা, হলুদ, পেঁয়াজ, রসুন, বিলাতি ধনে প্রধান। বাগানের বর্ডারে ঘন করে (৩ ফুট দূরত্বে) উপযোগী জাতের লেবু লাগিয়ে ন্যাচারাল বেড়ার ব্যবস্থা করা যায়। বর্ডারে বারোমাসি সজিনা, তরকারি/বীচি কলা এবং বাংলা কলা রোপণ করেও বাড়তি আয় করা যায়। লম্বা কা- বিশিষ্ট গাছে (কাঁঠাল, বারোমাসি আমড়া) গোল মরিচ, পান, চুঁই ঝাল রোপণ করে বাড়তি আয় করা সহজ।


(ঘ) কলম রোপণ : বেল, কদবেল, তেঁতুল, এ ধরনের ফল গাছের চারা রোপণ করা হলে তা থেকে ফল পেতে ৮-১০ বছর সময় লেগে যায়। অথচ এ সব ফলের কলম রোপণ করা হলে ২-৩ বছর থেকেই ফল পাওয়া সম্ভব এবং ফলের মাতৃগুণাগুণ বজায় রাখা যায়। কদবেল, তেঁতুল, জাম, কাঁঠাল, টক কুল, আম (অতি নাবি/আগাম, বারোমাসি) ইত্যাদি ফলের কলম করে ভালো পটিং মিডিয়া দিয়ে কলম বড় করে নিয়ে মে-জুন মাসের মধ্যে রোপণ করার কাজ সমাধা করা হলে বর্ষা কালের মধ্যেই গাছগুলোর শিকড় মাটির ভিতর দ্রুত ছড়াবে, শুকনা মৌসুমে রোপিত গাছ বেশি বৃদ্ধি পাবে। কিছু গাছের বীজ সরাসরি লাগিয়ে চারা র্৩-র্৪ ফুট লম্বা হলে তার ওপর ইনসিটো গ্রাফটিং করা হলে প্রতিকূল পরিবেশে শিকড় গভীরে ছড়ালে গাছের ভালো বৃদ্ধি ও ফলদান ক্ষমতা বাড়ে। বিশেষ করে কাজু বাদামের ক্ষেত্রে সরাসরি মাদায় বীজ রোপন করা অত্যাবশ্যক। কাঁঠালসহ অন্যান্য ফলের চারা/কলম করা গাছ লাগিয়ে কাক্সিক্ষত জাতের আগাম ফল প্রাপ্তি নিশ্চিত করা যায়।


২.বসতবাড়ির আঙিনায় ফল ও অন্য গাছ রোপণ : পারিবারিক ফল বাগান থেকে ফল-ফলাদির মাধ্যমে পুষ্টি আহরণ আমাদের ঐতিহ্য । বসতবাড়ির আশপাশে পরিকল্পিতভাবে উন্নত জাতের লাভজনক ফল বাগান সৃষ্টিতে সহায়তা করার উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। বসতবাড়ির আকার ভেদে সেখানে বাগান সৃষ্টিতে উপযুক্ততা পরিস্থিতি বিবেচনায় কয়েকটা মডেল তৈরি করে তা বাস্তবায়ন ব্যবস্থা নেয়া। পাহাড়ি এলাকায় দীর্ঘমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি ব্যবস্থায় ফল ও অন্যান্য ফসল আবাদ নিশ্চিত করতে হবে। বসতবাড়িতে মিশ্র ফল বাগান স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। স্বল্প মেয়াদি ফল (ট্রি পেঁপে, কলা, আনারস ইত্যাদি) ছাড়াও আয় বৃদ্ধিকারক অন্য ফসল (বারোমাসি সজিনা, চুকুর ইত্যাদি) যা পাহাড়ি পরিবারের নিত্যদিনের প্রয়োজন আসে এবং পরিবারের চাহিদা পূরণ করে বাড়তি আয় হয় এমন ফসল আবাদ প্রধান্য দেয়া। সম্ভব হলে কিছু সংখ্যক পরিবারকে অন্য ভাবে (বায়োগ্যাস, সোলার প্লান্ট, রেইন ওয়াটার হারভেস্ট) সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেয়া। বসতবাড়ির আশপাশের রাস্তার ধারে তাল, খেজুর, বীচি কলা/বাংলা কলা, বারোমাসি সজিনা ইত্যাদি রোপণে উদ্বুদ্ধ করা।


৩. কমিউনিটি প্লান্টেশন : রাস্তার ধার, ঈদগাহ, গোরস্থান, স্কুল, মাদ্রাসা, বৌদ্ধ বিহার ইত্যাদি ধরনের কমিউনিটি স্থান চিহ্নিত করে ফল চাষের উদ্যোগ নেয়া ।
 

৪. বিদ্যমান ফল গাছগুলোর ফল দান ক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ ব্যবস্থা নেয়া : ইতোমধ্যে পাহাড়ি এলাকায় স্থাপিত ফল বাগান থেকে পরিমিত উৎপাদন পাওয়া যাচ্ছে না শুধুমাত্র ব্যবস্থাপনার অভাবে। পুরানো ফলন্ত গাছগুলোর সঠিক পরিচর্যা গ্রহণের মাধ্যমে বেশি ফল প্রাপ্তি নিশ্চিত করণের মাধ্যমে এলাকাবাসীর আর্থিক উন্নয়ন ও ফল চাষকে লাভজনক স্তরে নেয়া যেতে পারে। গাছগুলোকে ট্রেনিং-প্রুনিং ব্যবস্থার মাধ্যমে অফলন্ত ডাল অপসারণ করে আলো-বাতাস চলাচল সুবিধা করা, বাগানে গাছের অপ্রয়োজনীয় গাছের ডালপালা ছাঁটাই/অপসারণ ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাগানকে আগাছা, লতা-পাতা মুক্ত করা, সার প্রয়োগ, রোগ-পোকা দমন, মালচিং দেয়া, সুবিধা থাকলে সেচ দেয়া । ক্ষেত্র বিশেষে রিজুভিনেশন পদ্ধতি অবলম্বনে   অনুন্নত গাছকে উন্নত জাতে রূপান্তর ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।
 

৫.হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দান : দলীয় আলোচনা, মাঠ দিবস, ফলচাষিদের সমাবেশে কলম করা, গাছ রোপণ ও পরিচর্যা, মালচিং দেয়া, ট্রেনিং-প্রুনিং, টেরাসিং, হাফমুন টেরাস পদ্ধতি এসব প্রযুক্তিগুলো হাতে-কলমে ফিল্ড ভিজিট কালে প্রশিক্ষণ আয়োজনের মাধ্যমে স্থানীয় অধিবাসীদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করা হলে ফল চাষে সফলতা আসতে পারে। বিশেষ করে স্থানীয় মহিলারা অতি কর্মঠ ও নতুন প্রযুক্তি শিখতে ও প্রয়োগ করতে সক্রিয় হয়। এজন্য ফিল্ড ভিজিটকালে মহিলা দলকে চিহ্নিত করে কলম করা ও ফল বাগান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো সম্বন্ধে তাদের জ্ঞান সমৃদ্ধ করা। এ ছাড়া মহিলা দলকে সহজ স্থানীয়ভাবে উপযোগী (ডিহাইড্রেশন/রোদে শুকানো) পদ্ধতি অবলম্বনে বা আচার, চাটনি, জ্যাম, জেলি তৈরির প্রশিক্ষণ দিয়ে অমৌসুমে ফল প্রাপ্তিতে ব্যবস্থা নেয়া ।


৬. জাত নির্বাচন, কলম তৈরিতে সক্ষমতা আনয়ন : ফল চাষে উৎসাহী চাষিদের এলাকাতে উন্নত দেশি-বিদেশি জাত নির্বাচন করা এবং সেগুলোর কলম তৈরি করা ও বাড়তি কলম বিপণনে অনুপ্রেরণা দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া। বিশেষ করে কাটিং, গুটিকলম ও ক্লেপ্ট/ভিনিয়ার গ্রাফটিং করণে সক্ষম করে তোলা। হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দান কাজ ফরমালি/ইনফরমালি দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হলে ফল চাষ সম্প্রসারণে সুফল বয়ে আনবে। এতে স্থানীয় মহিলাদের সম্পৃক্ত করা যুক্তিসঙ্গত হবে ।


৭.দেশি-বিদেশি হাইভ্যালু ফল বাগান সৃষ্টির ব্যবস্থা নেয়া : পার্বত্য জেলাগুলোতে প্রায় ৪০-৭০ বছর আগের পুরনো জাতগুলো নতুন বাগান সৃষ্টিতে এবং বসতবাড়িতে রোপণ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। আমের ক্ষেত্রে প্রধানত আম্রপারপালি ও র‌্যাঙ্গুয়াই ছাড়া বিভিন্ন স্থানীয় পুরাতন জাত ও বীজ থেকে উৎপাদিত অনুন্নত জাত দিয়ে বাগান সৃষ্টিতে সাধারণ বাগানীরা এখনও তৎপর আছে।


 বড় বড় কিছু চাষি হাইভ্যালু দেশি-বিদেশি ফল চাষে সফল হচ্ছে। বিশেষ করে ড্রাগন চাষে কিছুসংখ্যক বাগানির অবদানে অনেকেই আকর্ষিত করছে। পার্বত্য জেলাগুলো রাম্বুটান চাষে অতি উপযোগী। এ অবস্থায় রাম্বুটান, বিদেশি কাঁঠাল, বিদেশি উন্নত জাতের সফেদা, ম্যাংগোস্টিন, পার্সিমন, কাজু বাদামের আধুনিক উন্নত জাত দিয়ে বড় আগ্রহী বাগানীকে দিয়ে এ সব বিদেশি জাতের ফলের চারা/কলম সংগ্রহ ও বাগান সৃষ্টিতে প্রযুক্তি দিয়ে সহায়তা দেয়ার উপর জোর দেয়া প্রয়োজন। থাই শরিফা, নতুন উন্নত জাতের মাল্টা, কমলা, কাগজি লেবু, বাতাবি লেবু, বারোমাসি কাঁঠালসহ অনুরূপ উন্নত জাতের দেশি-বিদেশি বাগান সৃষ্টিতে চাষিকে সহায়তা দেয়া প্রয়োজন।


৮. পার্বত্য অঞ্চলের হর্টিকালচার সেন্টারগুলোর জার্মপ্লাজম সংগ্রহ ও কলম তৈরিতে করণীয় : পার্বত্য জেলার উপযোগী বিভিন্ন জার্মপ্লাজম সংগ্রহ করে তা মাতৃগাছ হিসাবে রোপণ, রক্ষণাবেক্ষণ করা ও তা থেকে চারা/কলম তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বীজ দিয়ে কাঁঠাল চারা তৈরির চেয়ে কলম করার প্রতি জোর দেয়া প্রয়োজন। কাঁঠালের Vegetable meat হিসাবে খাওয়ার প্রচলন বাড়াতে হবে।
 

৯. কেন্দ্রীয়ভাবে উন্নত জাতের চারা/কলম সরবরাহের মাধ্যমে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করা ঃ সমতল ভূমির অগ্রগামী হর্টিকালচার সেন্টার থেকে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সম্ভাবনাময়ী ফলের চারা/কলম অত্র এলাকায় সরবরাহের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।
 

১০. কাজু বাদাম চাষ : ইন সিটো পদ্ধতিতে কাজুবাদাম চাষ একটি নতুন প্রযুক্তি। এই পদ্ধতিতে ২ বছর বয়সের গাছে ফুল-ফল ধরা শুরু হয়। উন্নত কাজুবাদামের জাত যেমন-Giant/Jumbo সংগ্রহ করে বড় ও মাঝারি কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে সম্প্রসারণের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে। ৩-৪ বছর আগে ইনসিটো পদ্ধতিতে বপনকৃত হর্টিকালচার সেন্টার রামু, কক্সবাজারের কাজুবাদাম গাছ হতে বীজ সংগ্রহের কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ২০০ কেজি বীজ সংগ্রহ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে জুন-জুলাই/১৯ মাসে সম্ভাব্য ১০০০ কেজি বীজের মাধ্যমে প্রায় ৩০০ একর জমিতে বীজ বপন করার কার্যক্রম বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়েছে। গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ১২ ফুট এবং সারি থেকে সারি দূরত্ব ১২ ফুট হিসেবে পার্বত্য এলাকায় প্রায় ১ লক্ষ গাছের আবাদ করা সম্ভব হবে।

 

ড. মোঃ মেহেদী মাসুদ

প্রকল্প পরিচালক, বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্প, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি, ফার্মগেট, ঢাকা-১২১৫। ফোন : +৮৮০২-৫৫০২৮৩৪৮, ই-মেইল : pdyrfp@gmail.com


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon